Nazihar News Network
News from Nazihar It Solution

আট দিন পর অনশন ভাঙলেন সামিউল

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অছাত্রদের হল থেকে বের করাসহ তিন দাবিতে অনশন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম অনশন ভেঙেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষ সাব্বির আলম ও এক সাংবাদিকের উপস্থিতিতে পানি পান করে তিনি অনশন ভাঙেন।

এরপর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সামিউলকে তাঁর জন্য বরাদ্দ করা মীর মশাররফ হোসেন হলের ৪১৭ নম্বর কক্ষে পৌঁছে দেন প্রাধ্যক্ষ। একই সঙ্গে তাঁর কক্ষে থাকা অছাত্র সবুজ রায়কে হলে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বের করে দেওয়া হয়।

আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপ না দিতে এই অনশন ভেঙেছেন বলে দাবি করলেন সামিউল ইসলাম। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি সাত দিন ধরে আমার দাবিগুলো নিয়ে অনশন করেছি। আমার দাবি তিনটির কার্যক্রম শুরুর দৃশ্যমান রূপ আমি দেখতে চেয়েছিলাম। প্রাধ্যক্ষ স্যারের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি আমাকে গত কয়েক দিনের কার্যক্রম দেখিয়েছেন। তিনি এক মাস সময় নিয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন। আর আমার দাবিগুলো যাতে রাজনৈতিক রূপ না নেয়, সে জন্য প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অনশন ভেঙেছি।’

গত মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের হামলার পর শঙ্কিত হয়ে অনশন ভেঙেছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সামিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ওপর যে হামলা হয়, তাতে আমি শঙ্কিত হইনি। যদি শঙ্কিত হতাম তাহলে বুধবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে এসে আবার হলের সামনে অবস্থান নিতাম না।’

সামিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ৪৯ ব্যাচ এবং মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। গত বুধবার রাত থেকে তিনি মীর মশাররফ হোসেন হলের খেলার মাঠে অবস্থান নেন। তাঁর অন্য দাবি দুটি হলো গণরুম বিলুপ্ত করা এবং মিনি গণরুমে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের আসন নিশ্চিত করা।

মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সাব্বির আলম প্রথম আলোকে বলেন, আজ সকালে সামিউল একজন সাংবাদিকের উপস্থিতিতে আলোচনার সাপেক্ষে অনশন ভেঙেছেন। তিনি এখন তাঁর জন্য বরাদ্দ করা কক্ষে অবস্থান করছেন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অছাত্রদের হল থেকে বের করাসহ তিন দাবিতে অনশন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম অনশন ভেঙেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষ সাব্বির আলম ও এক সাংবাদিকের উপস্থিতিতে পানি পান করে তিনি অনশন ভাঙেন।

এরপর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সামিউলকে তাঁর জন্য বরাদ্দ করা মীর মশাররফ হোসেন হলের ৪১৭ নম্বর কক্ষে পৌঁছে দেন প্রাধ্যক্ষ। একই সঙ্গে তাঁর কক্ষে থাকা অছাত্র সবুজ রায়কে হলে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বের করে দেওয়া হয়।

আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপ না দিতে এই অনশন ভেঙেছেন বলে দাবি করলেন সামিউল ইসলাম। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি সাত দিন ধরে আমার দাবিগুলো নিয়ে অনশন করেছি। আমার দাবি তিনটির কার্যক্রম শুরুর দৃশ্যমান রূপ আমি দেখতে চেয়েছিলাম। প্রাধ্যক্ষ স্যারের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি আমাকে গত কয়েক দিনের কার্যক্রম দেখিয়েছেন। তিনি এক মাস সময় নিয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি দাবিগুলো বাস্তবায়ন করবেন। আর আমার দাবিগুলো যাতে রাজনৈতিক রূপ না নেয়, সে জন্য প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অনশন ভেঙেছি।’

গত মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের হামলার পর শঙ্কিত হয়ে অনশন ভেঙেছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সামিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ওপর যে হামলা হয়, তাতে আমি শঙ্কিত হইনি। যদি শঙ্কিত হতাম তাহলে বুধবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে এসে আবার হলের সামনে অবস্থান নিতাম না।’

সামিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ৪৯ ব্যাচ এবং মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। গত বুধবার রাত থেকে তিনি মীর মশাররফ হোসেন হলের খেলার মাঠে অবস্থান নেন। তাঁর অন্য দাবি দুটি হলো গণরুম বিলুপ্ত করা এবং মিনি গণরুমে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের আসন নিশ্চিত করা।

মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সাব্বির আলম প্রথম আলোকে বলেন, আজ সকালে সামিউল একজন সাংবাদিকের উপস্থিতিতে আলোচনার সাপেক্ষে অনশন ভেঙেছেন। তিনি এখন তাঁর জন্য বরাদ্দ করা কক্ষে অবস্থান করছেন।

Add comment

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.